বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

শিরোনাম

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে মানুষের মনে ঈদের আনন্দ নেই

রবিবার, এপ্রিল ২৩, ২০২৩

প্রিন্ট করুন

চট্টগ্রাম: দেশে অস্বাভাবিকহারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও সরকারী দলের দুর্নীতি লুটপাটের কারণে অর্থনৈতিক খারাপ অবস্থায় মানুষের মনে ঈদের আনন্দ নেই বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর।

তিনি বলেছেন, ‘যেভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে, যেভাবে দেশে অর্থনৈতিক অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছে, সেখানে আনন্দের সাথে ঈদুল ফিতর পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ নেই। বর্তমানে বিএনপির লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাদেরকে আসামি করা হয়েছে, ছয় শতাধিক নেতাকর্মীকে গুম করা হয়েছে। সহস্রাধিক নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। এ রকম একটা চরম আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শাসনে আজকে গণতান্ত্রিক অধিকারকে সম্পূর্ণভাবে হরণ করা হয়েছে। মানুষের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।

ঈদুল ফিতরের দ্বিতীয় দিন রোববার (২৩ এপ্রিল) বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে আবুল হাশেম এসব কথা বলেন।

ঈদুল ফিতর উদযাপন উপলক্ষে আবুল হাশেম বক্করের পক্ষ থেকে সিটর কাজীর দেউরী সমাদর কমিউনিটি সেন্টারে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করা হয়। সকাল ১১টা থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা এসে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। শুরুতেই খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু, সুস্থতা ও রোগ মুক্তি কামনা এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে গুম খুন হওয়া নেতাকর্মীদের জন্য দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীমসহ মহানগর বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ও সাংবাদিক, ডাক্তার পেশাজীবীসহ মহিলা দল নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আবুল হাশেম বক্কর তার সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় আগত নেতা কর্মীদেরকে গরুর গোস্ত, পরটা ও জর্দা ভাতসহ বিভিন্ন আইটেমের খাবার দিয়ে আপ্যায়ন করান।

ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এমএ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দীন, এসএম সাইফুল আলম, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য এরশাদ উল্লাহ, জয়নাল আবেদীন জিয়া, হারুন জামান, মাহবুব আলম, মুফিজুল হক ভূঁইয়া, সন্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহবায়ক জাহিদুল করিম কচি, সদস্য সচিব খুরশিদ জামিল চৌধুরী, অ্যাবের সাধারণ সম্পাদক সেলিম মো. জানে আলম, জেলা ড্যাবের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন ঢালী, ঈসা চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সদস্য নিয়াজ মো. খান, ইকবাল চৌধুরী, এসএম আবুল ফয়েজ, নাজিম উদ্দীন আহমেদ, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, আবুল হাশেম, মন্জুর আলম মন্জু, আনোয়ার হোসেন লিপু, মহানগর যুবদলের সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, ভারপ্রাপ্ত সভাপ‌তি ইকবাল হো‌সেন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচএম রাশেদ খান, সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, বিভাগীয় শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক শেখ নুরুল্লাহ বাহার, ম‌হিলা দ‌লের সভাপ‌তি ম‌নোয়ারা বেগম ম‌নি, সাধারণ সম্পাদক জেলী চৌধুরী, থানা বিএনপির সভাপতি মন্জুর রহমান চৌধুরী, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, বাবুল হক, মো. সালাউদ্দীন, আবদুস সাত্তার সেলিম, হানিফ সওদাগর, আবদুল্লাহ আল হারুন, নুরুল আবছার, এমআই চৌধুরী মামুন, থানা সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, জাহিদ হাসান, জসিম উদ্দিন জিয়া, মাঈনুউদ্দীন চৌধুরী মাঈনু, আবদুল কাদের জসিম, রোকন উদ্দিন মাহমুদ, মহানগর ছাত্রদলের আহবায়ক সাইফুল আলম।