শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

শিরোনাম

বিএনপি-জামাত চক্রের নৈরাজ্য: এমএ লতিফের উদ্যোগে সাত স্থানে অবস্থান কর্মসূচি

সোমবার, সেপ্টেম্বর ৫, ২০২২

প্রিন্ট করুন

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম-১১ আসনের সাংসদ এমএ লতিফের উদ্যোগে বিএনপি-জামাত চক্রের ষড়যন্ত্রের হাত থেকে জনগণের জানমাল রক্ষায় তার নির্বাচনী এলাকার সাতটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। স্থানগুলোতে চট্টগ্রাম-১১ আসনের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, শ্রমিকলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অবস্থান করে সব স্তরের জনগণের জানমাল রক্ষায় সহযোগিতা করবেন। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর মধ্যে আগ্রাবাদ বাদামতলী মোড়, ইপিজেড, সল্টগোলা ক্রসিংয়ের কার্যক্রম সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) এবং বন্দর ভবন, সিমেন্ট ক্রসিং, ষ্টিলমিল বাজার, কাটগড় মোড়ে কার্যক্রম মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হবে। প্রয়োজনে অবস্থান কর্মসূচির পরিধি আরো বৃদ্ধি হতে পারে।

অবস্থান কর্মসূচি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এমএ লতিফ বলেন, ‘বিএনপি খেলার কথা বলছে, আমি তাদের প্রশ্ন করি, এটা কোন খেলা-গণতন্ত্র ধ্বংস করে সামরিক শাসন প্রতিষ্ঠার খেলা? দেশ ও জনস্বার্থে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সব ধরনের খেলা খেলতে ও দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে প্রস্তুত।’

তিনি আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কন্যা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বলে আপনাদের মিছিল মিটিং করার অনুমতি দিয়েছে। আপনারা শেখ হাসিনার মানবিকতার সুযোগ নিয়ে দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের জানমালের ক্ষতি করার ষড়যন্ত্রের খেলা আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকেরা রাজপথে রুখে দিব। ৭৫ এর ১৫ আগস্টে জাতির জনক ও তার পরিবারের হত্যাকান্ডের সাথে জিয়া ও তারই ধারাবাহিকতায় শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় খালেদা জিয়া ও তার কুলাঙ্গার পুত্র তারেক জিয়া জড়িত ছিল।’

তিনি জিয়াকে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর সুবিধা ভোগীদের মধ্যে অন্যতম উল্লেখ করে খালেদা জিয়া ও তারেকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানান।

তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের দেশ ও জনগণের স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ মোড়সমূহে অবস্থান কর্মসূচি পালনে পালাক্রমে অবস্থান করতে আহবান জানান।

কর্মসূচিতেদ উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুল হক মিয়া, ওয়ার্ড কাউন্সিলর গোলাম মোহাম্মদ চৌধুরী, জিয়াউল হক সুমন, সাবেক কাউন্সিলর মো. আসলাম, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আজিজ মোল্লা, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আকবার হোসেন কবি, আইন বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল আলম মিন্টু, ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মো. আবছার উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক শাহীন সরোয়ার, আহমেদ আব্দুর রহিম চৌধুরী, মো. আকতারুজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক সুফিউর রহমান টিপু, লবণ শ্রমিক লীগ সভাপতি আব্দুল মতিন মাষ্টার, ডক শ্রমিক লীগ নেতা মো. ইমাম হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদ আহমদ, মঞ্জুর কাদের, ইসহাক, গোলাম মোহাম্মদ মুন্সি, জাহেদ আলী, আনোয়ার আলী, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা মুস্তাকিম আহমদ গুড্ডু, এসএম পারভেজ, মামুনুজ্জামান, যুবলীগ নেতা মো. আকতার হোসেন, হাসান উদ্দিন সোহেল, ইমতিয়াজ সুমন, নুর উদ্দিন মারুফ, মো. মনির, মো. জুয়েল, মো. টিপু ও মো. রানা, ছাত্রলীগ নেতা মো. আরিফ।

প্রেস বার্তা