রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শিরোনাম

শেষ হল এনআরবি ওয়ার্ল্ড ও বিজনেস আমেরিকার দুই দিনের ‘গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স ২০২৩’

বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ২৮, ২০২৩

প্রিন্ট করুন

দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত: আগামী প্রজন্মের দক্ষ পেশাজীবী তৈরির প্রত্যয় নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে শেষ হয়েছে দুই দিনের ‘গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স- ২০২৩। পৃথিবীজুড়ে বাংলাদেশী প্রবাসীদের বড় সংগঠন এনআরবি ওয়ার্ল্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ম্যাগাজিন বিজনেস আমেরিকা যৌথভাবে এ কনফারেন্সের আয়োজন করে। দুবাইয়ের হোটেল মিলেনিয়াম প্লাজা ডাউন টাউনে গেল ২২-২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় এই কনফারেন্স। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্টদূত মোহাম্মদ আবু জাফর, গেস্ট অব অনার ছিলেন এনআরবি ওয়ার্ল্ডের চিফ অ্যাডভাইজার কালি প্রদীপ চৌধুরী, দুবাইয়ের আল মাতিয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান এইচই জুমা মাদানী। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্কটিশ মেম্বার অব পার্লামেন্ট ও শ্যাডো মিনিস্টার অব কালচার ফয়সাল চৌধুরী, জর্জিয়া স্টেটের সিনেট শেখ রহমান, সংযুক্ত আরব আমিরাতেরর বাংলাদেশি কনস্যুলেট জেনারেল বিএম জামাল হোসেন।

অনুষ্ঠানে ২৫ দেশের প্রায় ৫০০ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, তাদের কর্ণধার ও প্রফেশনালসরা উপস্থিত ছিলেন।

গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর নানা দেশে অবস্থিত বাংলাদেশী ব্যাবসায়ীদের সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ নানা ক্যাটাগরিতে প্রায় শতাধিক প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোক্তা ব্যক্তিত্বকে ‘ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ দেয়া হয়। এর ফলে, পৃথিবীর নানা দেশে ছড়িয়ে থাকা বাংলাদেশি উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা পরস্পর ব্যবসায়ীক সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ লাভ করে এবং এতে করে উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীদের বিজনেস সংযোগ স্থাপন দ্রুত সম্ভব হবে।

বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে প্রবাসীদের সহযোগিতা অপরিহার্য। নতুন প্রজন্মকে আমাদের জাতিসত্ত্বা ও শিকড়ের সাথে যোগসূত্র গঠনের লক্ষ্যে এনআরবি ওয়াল্র্ডের জন্ম বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি মো. শহীদুজ্জামান।

বর্ণাঢ্য উদ্ধোধনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স ২০২৩। শিগগির প্রবাসীদের ন্যায্য দাবি এনআরবি কার্ড প্রদানের প্রত্যয়ে মধ্য দিয়ে শেষ হয় দুই দিন ব্যাপী গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স ২০২৩। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন নীল হুরেজাহান।

প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার উপর জোর দিয়ে জুমা মাদানি বলেন, ‘ইউএই সরকার বাংলাদেশিদের উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীদের সমর্থন করে ও ব্যবসায় প্রসারের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

উদ্বোধনী বক্তৃতায় বিজনেস আমেরিকার চিফ এডিটর রকেয়া হায়দার বলেন, ‘আমরা এখানে একত্রিত হয়েছি একে অপরের সাথে যোগাযোগ ও সম্পর্ক স্থাপনের জন্য। বাংলাদেশীরা প্রথম প্রবাসে আসে জীবিকার জন্য, কিন্তু এখন প্রবাসীরা শিক্ষা ও ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে এগিয়ে। প্রতি বছর নতুন প্রজন্মের বহু শিক্ষার্থী বিদেশে পাড়ি জমান। তাই, এই প্লাটফর্ম হতে পারে তাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পথ চলার স্থান।’

মো. শহীদুজ্জামান বলেন, ‘প্রবাসী পরবর্তী প্রজন্মকে আমাদের মাতৃভূমির সাথে যোগসূত্র প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে এই প্রতিষ্ঠানটির জন্ম। আমরা সংগঠনটির উদ্যোগ নিয়েছি, কিন্তু এগিয়ে নেয়ার দায়িত্ব আমাদের সবার। দেশ আমাদের অনেক দিয়েছে, আমরা দেশের কাছে ঋণী। এখন আমাদের সময় এসেছে এই ঋণকে শোধ করার। আর তা সম্ভব এনারবি ওয়াল্র্ডের সাথে যুক্ত হয়ে।’

তিনি সরকারের কাছে দ্রুত এনআরবি কার্ড দেয়ার প্রয়োজনীয়তা ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন।

শেখ রহমান বলেন, ‘এখন বিজয়ের মাস, বাংলাদেশ জন্ম না হলে আমিও আজকে ইউএসএ’র সিনেটর হতে পারতাম না। আমাদের উচিত আমাদের নতুন প্রজন্মকে বাংলা ভাষা শিক্ষা দওয়া। তবেই তারা আমাদের সবার সাথে যুক্ত হতে পারবে।’

ফয়সাল চৌধুরী বলেন, ‘স্বপ্নটাকে বড় করে দেখতে হবে। তবেই, তা আমাদের ধরা দিবে। আমাদের দেশের রাজনীতি প্রবাসে আমাদের বিভক্ত করেছে। আমাদের উচিত আমরা যেখানে বসবাস করি, সেই দেশেরই রাজনীতির সাথে যুক্ত হওয়া, তবেই দেশ উপকৃত হবে।’

কোডারস ট্রাস্টের কর্ণধার আজিজ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের দায়বদ্ধতা আছে। সকলে এগিয়ে আসলেই এনআরবি ওয়ার্ল্ড নামের এই সংগঠনটি এগিয়ে যাবে।’

এনআরবি ওয়াল্র্ডের সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ আইয়ুব আলী বলেন, ‘দেশে বৈধ পথে টাকা পাঠাতে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করে একটি সুষ্ঠু চ্যানেল তৈরি করতে সরকারকে অনুরোধ জানাই।’

দুবাই সরকারের বিশেষ প্রতিনিধি ইসমাঈল বোয়ালহাউস বলেন, ‘দুবাই হচ্ছে পৃথিবীর ইনভেস্টমেন্টের রাজধানী। আমাদের সরকার দুবাইতে সবাইকে বিজনেস করতে সহযোগিতা করে থাকে। যে কেউ ইচ্ছে করলেই কম খরচে দুবাইতে বিজনেস শুরু করতে পারেন।’

গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্সের প্রথম দিনেই পাঁচটি প্যানেল আলোচনা হয়েছে।

ন্যাশ ইনভেস্টমেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান রুবাইয়াত ইসলাম সাদাত ‘ইনোভেশন’ এর উদ্বোধনী প্যানেলের নেতৃত্ব দেন, যেখানে ছিলেন এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি বশির আহমেদ, মেডট্রনিকের অপারেশনাল এক্সিলেন্স ম্যানেজার (এশিয়া প্যাসিফিক) রাজুলুর রাসেল, ড্রোন ইন্টারন্যাশনাল সিঙ্গাপুরের সিইও আসাদ মামুন, সিলিকন ভ্যালিতে কনফিগভিআর রুদমিলা নওশীন, স্বাধীন ল্যাবের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হাসানুর রহমান।

এশিয়ান টাইগার্স ক্যাপিটাল পার্টনার্সের চেয়ারম্যান মডারেটর ইফতি ইসলামের নেতৃত্বে দ্বিতীয় প্যানেলে ‘ইনবেস্টমেন্ট’ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। প্যানেলিস্টদের মধ্যে ছিলেন টেকনাফের সিইও আতাউল আহমেদ, লিংকথ্রি টেকনোলজিস লিমিটেডের সিইও শেখ রায়হান আহমেদ; এভিএস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট রফিক খান, চিশতি সিপিএপিসির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ চিশতি এবং এনইসি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফারাজি ইকরাম।

জাপান বাংলাদেশ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা শেখ আলিমুজ্জামানের নেতৃত্বে দ্বিতীয় প্যানেল ‘ইনভলভমেন্ট’ সম্পর্কে আলোচনা করে। প্যানেলিস্টদের মধ্যে ছিলেন বিবিসিসিআইয়ের ডিরেক্টর জেনারেল আবুল হায়াত নুরুজ্জামান, স্পেশালাইজড ইন ইউকে অ্যান্ড ইইউ ইমিগ্রেশন ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন, ফাইবার হোম লিমিটেডের চেয়ারম্যান ময়নুল হক সিদ্দিকী, ফজিলা গ্রুপের প্রেসিডেন্ট আবুল হোসেন, ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রির (বিবিসিসিআই) পরিচালক মাহতাব মিয়া ও জেএসএস সার্ভিসেস লিমিটেডের সিইও মো. ফেরদৌস উর রহমান।

ফোবানার সদস্যরা ‘স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১’-এ অবদান রাখার ক্ষেত্রে সংগঠনের ভূমিকা তুলে ধরে আলোচনার আয়োজন করেন। তারা হলেন ফোবানার চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলমগীর; সাবেক চেয়ারম্যান ডিউক খান, রেহান রেজা. এম মাওলা (দিলু), আহ্বায়ক নাহিদুল খান, সহ-আহ্বায়ক কাজী নাহিদ, সদস্য সচিব মাহববুর রহমান ভূঁইয়া ও উপদেষ্টা গোলাম ফারুক ভূঁইয়া।

কনফারেন্সে ডিজিটাল ইন্টেলের প্রতিষ্ঠাতা লিটন বাউলের নেতৃত্বে ‘স্কিল ডেভেলপমেন্ট’ বিষয়ক একটি প্যানেলও ছিল। প্যানেলিস্টদের মধ্যে ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান সবুর খান; আবু হানিপ (চ্যান্সেলর, ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি) এলএনএমকে বাশার (বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা), মো. আবু শাহাদাত সরকার (চেয়ারম্যান, এইচবিডি গ্রুপ পিটিই) ডিজিটাল এন্ট্রাপ্রিনিয়ার হাবের সিইও হেমি হোসেন; মাহিন আবেদীন (এমডি, ইনারওয়েস্ট প্রপার্টি), মো. মাসুদুর রহমান (স্টাডি পিটিইর ফাউন্ডার অ্যান্ড ডিরেক্টর), মোহাম্মদ কাজী আব্দুল কাদের (ইএসআই গ্লোবাল সার্ভিস পিটিইর এমডি)।

এবার প্রেস্টিজিয়াস অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তরা হলেন: লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন কালি প্রদীপ চৌধুরি (চেয়ারম্যান, কেপিসি গ্রুপ) বেস্ট ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস লিডার অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড ইকবাল আহমেদ ওবিই ডিবিএ, (চেয়ারম্যান, ইউকে বিসিআই) বেস্ট পারফিউম কোম্পানি অব দ্য ইয়ার মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান নাসির (চেয়ারম্যান, আল হারমাইন পারফিউমস গ্রুপ অব কোম্পানিজ) বেস্ট ইননোভেটিভ ডিজিটাল স্কিলস অ্যাওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার আজিজ আহমেদ (কো-ফাউন্ডার, কোডারস ট্রাস্ট) বেস্ট এভিয়েশন কোম্পানি অব দ্য ইয়ার মোহাম্মদ শহীদুজ্জামান (এমডি, শহীদ ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস প্রাইভেট লিমিটেড), বেস্ট ফ্রাগরেন্স কোম্পানি অব দ্য ইয়ার জিএফবি গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজর ইউএসএর চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক ভূইয়াঁ, আউটস্ট্যান্ডিং এডুকেটর অব দ্য ইয়ার হয়েছেন ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইউএসএর চ্যান্সেলর ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপ, মোস্ট ইমপ্যাক্টফুল কোম্পানি অব দ্য ইয়ার এমজি মাওলা মিয়া (প্রেসিডেন্ট, ইউকে বাংলাদেশ ক্যাটালিস্ট অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি), মোস্ট ইনফ্লুয়েনসিয়াল ইউনিভার্সিটি অব দ্য ইয়ার ডেফোডিল ইন্টান্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সবুর খান, ইনসপায়ারিং ওমেন এন্টাপ্রিনিয়ার অব দ্য ইয়ার, প্রীতি চক্রবর্তী (চেয়ারম্যান, ইউনিভার্সাল মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল লিমিটেডে) ইনসপায়ারিং গ্লোবাল বিজনেস লিডার অব দ্য ইয়ার- সাইয়েদুর রহমান রানু (প্রেসিডেন্ট, ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি), আউটস্ট্যান্ডিং পারফরমেন্স ইন-হেল্প সেফীর অ্যান্ড এডুকেশন ২০২৩- শেখ আলিমুজ্জামান, ভিজিটিং প্রফেসর, তোহতো কলেজ অব হেল্প সাইন্সেস, জাপান, চেয়ারম্যান, মেডিকেয়ার জাপান, প্রতিষ্ঠাতা, জাপান বাংলাদেশ হসপিটাল(জেবিএইচ), বেস্ট সিরামিক ম্যানুফেকচার অব দ্য ইয়ার- আরএকে সিরামিকস. এসএকে একরামুজ্জামান, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর, বেস্ট রিয়েল এস্টেট কোম্পানি অব দ্য ইয়ার- নতুনধারা এসেটস ম্যানেজিং ডাইরেক্টর, মো. শাদী উজ জামান, ইনসপায়ারিং ওমেন এন্ট্রাপ্রিনিয়ার অব দ্য ইয়ার- হাসিনা মনোয়ার (নীলা) (ম্যানেজিং ডিরেক্টর ,অ্যাথেনাস ফার্নিচার) আরজু মিয়া এমবিই, ভাইস চেয়ারম্যান অব দ্য ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটি, গ্রেটার সিলেট ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল, ইউকে, ইনসপায়ারিং এন আর বি এন্ট্রাপ্রেণার অব দ্য ইয়ার-এম মুরাদ ইউসুফ, প্রেসিডেন্ট অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর, ম্যাক্সিম অস্ট্রেলিয়া প্রাইভেট, ইনসপায়ারিং এন্ট্রাপ্র্রেনার অব দ্য ইয়ার- পদ্মা কোম্পানি, ম্যানেজিং ডিরেক্টর, বাদল চাকলাদার, প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, জাপান, ইনসপায়ারিং এন্ট্রাপ্রিনিয়ার অব দ্য ইয়ার- শাহ নেওয়াজ এমবিএ, প্রেসিডেন্ট, গোল্ডেন এজ হোম কেয়ার ইনক, বেস্ট হেলথ কেয়ার কোম্পানিজ অব দ্য ইয়ার-টাউন-এমডি, সিইও, সাম রাহাত মুকতাদির, বেস্ট পারফিউম ম্যানুফেকচারার অব দ্য ইয়ার- টেক পারফিউম, চেয়ারম্যান অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর, ক্যাপ্টেন তাসবিরুল আহমেদ চৌধুরী, ইনফ্লুয়েন্সিয়াল বিট্রিশ বাংলাদেশী পলিটিশিয়ান অব দ্য ইয়ার- ফয়সল চৌধুরী এমবিই, এমএসপি, মেম্বার অব দ্য স্কটিশ পার্লামেন্ট, স্যাডো মিনিস্টার ফর কালচার, ইউরোপ এন্ড ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট, বেস্ট হাউজিং প্রোভাইডার অব দ্য ইয়ার- মো. বেলায়েত হোসেন, প্রেসিডেন্ট, ঢাকা হোমস, বেস্ট হসপিটালিটি প্রফেশনাল অব দ্য ইয়ার- অলি খান, এমবিএ, এফআরএসএ, পিএইচএফ, প্রেসিডেন্ট অববিসিএ, প্রতিষ্ঠাতা অ্যান্ড প্রেসিডেন্ট অব এমডিসি, বেস্ট মর্গেজ ব্রোকার অব দ্য ইয়ার- এএইউএস মর্গেজ, সিইও অ্যান্ড লোন অরিজিনেটর, মাহবুবুর রহমান ভূইয়া এমবিএ, ইনসপায়ারিং ইয়ং এন্টারপ্রিনিয়ার অব দ্য ইয়ার- শাহরিয়ার জাহান রাহাত, ডেপুটি ডিরেক্টর, কেএসআরএম গ্রুপ, আউটস্ট্যান্ডিং এডুকেটর অব দ্য ইয়ার- বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপ, ফাউন্ডার অ্যান্ড চেয়ারম্যান এমকে বাশার, বেস্ট রিয়াল এস্টেট সিইও অব দ্য ইয়ার- মোহাম্মদ আরিফুজ্জামান ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও রিয়াল ক্যাপিটা গ্রুপ অব কোম্পানিজ, সিইও, আফসিন গ্রুপ, বেস্ট টেক্সটাইল কোম্পানি অব দ্য ইয়ার- জয়নাল আবেদীন মোল্লা, ম্যানেজিং ডিরেক্টর, নিট কনসার্ন গ্রুপ, বেস্ট ইনোভেটিভ কোম্পানি অব দ্য ইয়ার- জাহাঙ্গীর আলম, সিইও, টেলিয়াস, সিইও অ্যান্ড কো-ফাউন্ডার-জেনোফেক্স, বেস্ট রিয়াল এস্টেট কোম্পানি অব দ্য ইয়ার- এভিএস রিয়াল এস্টেট, ম্যানেজিং ডিরেক্টর- রফিক খান, মিশেলিন স্টার শেফ অ্যাওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার- মো. খলিলুর রহমান (সিইও, খলিল বিরিয়ানী হাউস, ইউএসএ) বেস্ট টুরিজম অ্যাণ্ড হসপিটালিটি পার্সনালিটি অব দ্য ইয়ার- শাহিন আফরোজ, প্রাক্তন জিএম বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন।

অনুষ্ঠানে অতিথিরা বিজনেস আমেরিকা ম্যাগাজিন ২০২৩-এর বিশেষ স্মারক সংখ্যা উন্মোচন এবং এনআরবি ওয়াল্র্ডের ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেন।