বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শিরোনাম

উন্নয়নের চেয়ে দুর্নীতি বেশি করেছে আওয়ামী লীগ

শনিবার, সেপ্টেম্বর ২, ২০২৩

প্রিন্ট করুন

ঢাকা: আওয়ামী লীগ উন্নয়নের চেয়ে দুর্নীতি বেশি করেছে উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির মহাসচিব সাংসদ মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের আমলেই দেশ থেকে বেশি টাকা পাচার হয়েছে। আর দেশকে চার বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ণ করেছে বিএনপি। বিএনপির দুর্নীতি ও দুঃশাসনের কথা এখনো ভোলেনি দেশের মানুষ। আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে দেশের মানুষ আর রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায় না। দেশের মানুষ জাতীয় পার্টিকে বিশ্বাস করে। দেশের মানুষ জাতীয় পার্টির ওপর আস্থা রাখতে চায়। জাতীয় পার্টিকেই দেশের মানুষ ফের রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায়।

তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন তিনি।

শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয়ের মিলনায়তনে নিজের জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতীয় পার্টির নির্বাহী সদস্য মোখলেছুর রহমান ব্যক্তিগতভাবে মহাসচিবের জন্মদিনের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। মো. মুজিবুল হক চুন্নু পার্টির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়ে জন্মদিনের কেক কাটেন। এ সময় জাতীয় পার্টি ও বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মহাসচিবকে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মজিবুল হক চুন্নু নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, ‘নেতৃত্বের প্রতি অবিচল থাকতে হবে। যারা দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে অবস্থান নেবেন, তাদের ভবিষ্যত ভাল হবে না।’

পল্লীবন্ধু প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘এরশাদের রাজনৈতিক উত্তরসূরী হচ্ছেন তার ভাই গোলাম মোহাম্মদ কাদের। দেশ-বিদেশে এটাই প্রতিষ্ঠিত জিএম কাদেরের নেতৃত্বেই জাতীয় পার্টি ঐক্যবদ্ধ আছে। গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের নেতৃত্বেই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টিকে সাফল্যের শিখরে নিয়ে যাবেন।’

মো. মুজিবুল হক চুন্নুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে ফুলের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম, শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা নুরুল ইসলাম তালুকদার, হেনা খান পন্নী, লাকী বেগম, জহিরুল হক জহির, খান মোহাম্মদ ইস্রাফিল খোকন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মমতাজ উদদীন, মো. খলিলুর রহমান খলিল, জিন্নাহ, সাবেক সাংসদ কাজী ফারুক খান, ভাইস চেয়ারম্যান শফিউল্লাহ শফি, জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, দফতর সম্পাদক-২ এমএ রাজ্জাক খান, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এলাহান উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদকমন্ডলী বাহাদুর ইসলাম ইমাতিয়াজ, জাকির হোসেন মৃধা, আজহারুল ইসলাম সরকার, আবু তৈয়ব, মাহমুদ আলম, সমরেশ মন্ডল মানিক, দ্বীন ইসলাম শেখ, মীর সামছুল আলম লিপ্টন, আব্দুর রশীদ, জাতীয় পার্টির নেতা রেজাউর রাজী স্বপন চৌধুরী, সাজ্জাদ পারভেজ, ফজলে এলাহী সোহাগ, শফিকুল ইসলাম দুলাল, শেখ সারোয়ার হোসেন, আব্দুস সাত্তার, আবু নাসের বাদল, সোলায়মান সামি, আরিফুল ইসলাম রুবেল, মইনুর রাব্বী চৌধুরী রুমান, শামীম আহমেদ রিজভী, আব্দুস সালাম, নজরুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, আনোয়ার হোসেন শান্ত, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, আবু ওয়াহাব, আবু সাইদ, মেহেদী হাসান শিপন, এসএম হাশেম, মনির সরকার, শাকিল আহমেদ, মোস্তফা জামান লিটন, কাজী শাহীন। জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি আল মামুন ও সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম খান, তরুণ পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোড়ল জিয়াউর রহমান, মটর শ্রমিক পার্টির সদস্য সচিব মো. আব্দুর রহিম।