রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

শিরোনাম

আব্দুল মোনায়েম মুন্নাকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে চট্টগ্রাম নগর যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

শুক্রবার, মার্চ ১০, ২০২৩

প্রিন্ট করুন

চট্টগ্রাম: আজ বাংলাদেশকে একটি দেউলিয়া রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে উল্লেখ করে চট্টগ্রাম নগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেছেন, ‘আমরা এত দিন উন্নয়নের গালগল্প শুনেছি। আমরা নাকি মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত দেশ তথা আমেরিকা-সিঙ্গাপুর হয়ে গেছি। গত কয়েক দিন আগে জাতিসংঘ থেকে স্বল্প উন্নত দেশের যে তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে, ৪৩ দেশের মধ্যে বাংলাদেশর নাম এসেছে, যা আমদের জন্য লজ্জাজনক। পুরো পৃথিবীর কাছে আওয়ামী লীগ একটি দেউলিয়া আর উলঙ্গ আর মিথ্যাবাদী রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। প্রতি মুহূর্তে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কষাঘাতে মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। শাসকগোষ্ঠী উন্নয়নের জিকির করে বাংলাদেশ থেকে গত ১৪ বছরে লাখ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে।’

বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) বিকালে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্নাকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল পূর্বক প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিন এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম মহানগর যুবদল এ কর্মসূচির আয়োজন করে।

এতে চট্টগ্রাম নগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, ‘ফ্যাসিষ্ট কর্তৃত্ববাদী সরকারের দু:শাসনে ও নিষ্ঠুর হিংস্রতায় গ্যাস বিদ্যুৎসহ নিত্য পণ্যের উর্ধ্বগতিতে দেশের মানুষ হাবুডুবু খাচ্ছে। গণতান্ত্রিক শক্তির উপর কর্তৃত্ববাদের সীমাহীন আঘাত তীব্ররূপে আবির্ভূত হয়েছে। যার জ্বলন্ত উদাহরণ বিনা ওয়ারেন্টে আব্দুল মোনায়েম মুন্নার গ্রেফতার। পুরো দেশটাই আজ আওয়ামী মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘সাবেক ছাত্র নেতা আব্দুল মোনায়েম মুন্না যুব সমাজের অহংকার। এক মুন্নাকে হাসিনার বন্দিশালায় আটক রেখে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার স্বপ্ন পুরো দেশের যুবদলের হাজারো মুন্না দু:স্বপ্নে পরিণত করবে।’

দ্রুত মুন্নাসহ সব রাজবন্দির নি:শর্ত মুক্তির দাবি জানান মুহাম্মদ শাহেদ।

বিক্ষোভ মিছিলটি কাজীর দেউড়ী কাঁচা বাজার থেকে শুরু হয়ে সিটির বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নূর আহমদ সড়কে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য দেন নগর যুবদলের সহ সভাপতি নূর আহমদ গুড্ডু, এমএ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাবুদ্দিন হাসান বাবু, মিয়া মোহাম্মদ হারুন, নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, অরূপ বড়ুয়া, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবীর, ইকবাল পারভেজ, এরশাদ হোসেন. আবদুল হামিদ পিন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক কামাল পাশা, আসাদুর রহমান টিপু, সাজ্জাদ হোসেন সাজু, জাফর আহমদ খোকন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মুহাম্মদ সাগীর, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, মো. নুরুল আমিন, সহ সম্পাদক কমল জ্যোতি বড়ুয়া, কামরুল ইসলাম, জিয়াউল হক মিন্টু, মাহবুবুর রহমান, মোহাম্মদ শাহেদুল ইসলাম, মো. জহিরুল ইসলাম জহির, আনোয়ার হোসেন আনু, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, মো. আবুল কালাম আবু, মো. ইদ্রিছ, মো. ইউসুফ, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, মো. নেজাম উদ্দীন, নুর জাহেদ বাবলু, নগর যুবদলের সদস্য সোহাগ খান, সাইদুল হক সিকদার, আবদুল্লাহ আল মামুন, আজিজ চৌধুরী, থানা যুবদলের আহবায়ক গিয়াস উদ্দিন টুনু, কুতুব উদ্দিন, বজল আহমদ, ইসমাঈল হোসেন লেদু, মো. সেলিম, মো. ইসমাঈল, সদস্য সচিব মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, মো. হাসান, শওকত খান রাজু, ইলিয়াছ খান, এজেএম সোহেল, সারোয়ার হোসেন, মো. মুসা, মো. রাশেদ, থানা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবদুল জলিল, নূর খান, সাইফুল আলম রুবেল, খালেদ সাইফুল্লাহ, সাজ্জাদ আহমেদ সাদ্দাম, মো. সোহেল, ইউনুছ মুন্না, মোর্শেদ কামাল, ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক এসএম আলী, মো. আকতার, মোহাম্মদ ইউনুছ, মো. হাসান, জহিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ হাসান, আবু বক্কর বাবু, মো. সাইফুল, মো. আবু তৌহিদ, মনসুর আলম, মো. এস্কান্দার।