/ 
প্রিন্ট করুন
নিউইয়র্ক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র: যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির এস্টোরিয়া পার্কে সিলেটের ‘জুড়ি উপজেলা প্রবাসী’ নামের সংগঠনের বনভোজন ও মিলনমেলা রোববার (১ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বনভোজন আয়োজন কমিটির আহ্বায়ক আবুল খায়ের মজনুর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনের পরিচালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সহযোগিতা করেন জালাল আহমেদ চৌধুরী।
সভায় অতিথির বক্তব্য দেন জুড়ী ও কুলাউড়ার প্রাক্তন সাংসদ এমএম শাহীন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী জাহিদ মিন্টু ও সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ নওশদ আহমেদ, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সাধারণ সম্পাদক সেলিম উদ্দিন, বিয়ানীবাজার সমিতির প্রাক্তন সভাপতি আজিজুর রহমান সাবু, প্রধান নির্বাচন কমিশনার মাহি উদ্দিন, কমিউনিটি অ্যাকটিভিস্ট ছমীর উদ্দিন, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ পংকি মিয়া ও মঞ্জুর হোসেন চৌধুরী জগলু, প্রাক্তন সভাপতি বদরুন নাহার খান মিতা, জকিগঞ্জ সমিতি ও ওজনাপার্ক আল আমান মসজিদের প্রাক্তন কমিশনার নজরুল ইসলাম, রাজনগরের উত্তরবাগ ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মজনুর রহমান চৌধুরী, পূর্ব জুড়ী ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, গোলাপগঞ্জ সমিতির সভাপতি এবাদ চৌধুরী, মদিনা মসজিদের সেক্রেটারি জালাল উদ্দিন, বিশ্বনাথ সমিতির প্রাক্তন সভাপতি মনির আহমেদ, মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফজলুর রহমান, সেক্রেটারি মিজানুর রহমান, উপদেষ্টা মাশুক মিয়া ও রকিব আলী, প্রাক্তন সেক্রেটারি শাহান খান, মৌলভীবাজার জেলা সমিতির প্রাক্তন সভাপতি তজমুল হোসেন, সভাপতি শোহান আহমেদ টুটুল, সহ-সভাপতি সৈয়দ কাশেম, সেক্রেটারি সৈয়দ রুহেল, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি জাবেদ উদ্দিন, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান, সেক্রেটারি শাহীন আজমল, সৈয়দ জুনেল আহমেদ, জামাল আহমেদ, ব্রঙ্কস বাংলাদেশ সোসাইটি সভাপতি আব্দুস সামাদ, যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় পার্টির সভাপতি আব্দুর রহমান, সৈয়দ মামুন, সমিতির প্রাক্তন সভাপতি আব্দুল খালিক, প্রাক্তন সভাপতি আজম হোসেন চৌধুরী সায়ের, সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমেদ, প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ নিয়াজ উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, ফরিদ উদ্দিন, কয়েছ আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম, নাজমুল হক বকুল, কুলউড়া সমিতির প্রাক্তন সভাপতি শাহেদ চৌধুরী, তারা মিয়া, ফজলু মিয়া, সিরাজ উদ্দিন, কয়েস উদ্দিন, মামুনুর রশীদ, নুরুজ্জামান রুবেল, জুনায়েদ আহমেদ, আতিকুর রহমান, নাহিদ উদ্দিন, আলী হোসেন।
বনভোজনে বিভিন্ন প্রকার খেলাধুলা আয়োজন করা হয়। ছিল র্যাফেল ড্র।
বনভোজন ও মিলনমেলা আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা করেন আমিনুল ইসলাম সায়েদ, জামাল উদ্দিন, চান্দ মিয়া, মোহাম্মদ জামিল আহমেদ, আবু তানিম, রফিক উদ্দিন, নাঈম উদ্দিন, সালমান আহমেদ, ফাহিম আহমেদ, নাঈম আহমেদ, নজরুর ইসলাম, রাহেদ উদ্দিন, মোহাম্মদ রিপন, জাকির হোসেন, মামুন আহমেদ, আবুল হোসাইন, আব্দুল মোক্তাদির, ফয়সলা আহমেদ, আবুল হোসেন, জালার আহমেদ চৌধুরী, আব্দুল করিম।
আবুল খায়ের মজনু বলেন, ‘বনভোজনের যাবতীয় ব্যয় করার পর আমাদের কাছে নগদ এক হাজার ১৩১ ডলার জমা আছে ও বন্যাার্তদের জন্য সংগৃহীত ৫৮০ ডলার আছে।’
