বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪

শিরোনাম

দেশের এমন দূরাবস্থার জন্য আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দায়ী

শনিবার, জানুয়ারী ২১, ২০২৩

প্রিন্ট করুন

ঢাকা: দেশের মানুষ ভালো নেই উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির মহাসচিব, সাংসদ মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘দুর্নীতি, দুঃশাসন, টাকা পাচার, দলবাজী, টেন্ডারবাজী আর স্বজন প্রীতির কারণে দেশের মানুষ অস্থির হয়ে পড়েছে। দেশের এমন দূরাবস্থার জন্য আওয়া মীলীগ ও বিএনপি দায়ী। ১৯৯০ সালে পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতা হস্তান্তরের পর দুইটি দল বার বার রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে দেশের গণতন্ত্র, সুশাসন আর অধিকার ভূলুণ্ঠিত করেছে। দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ ও বিএনপির হাত থেকে মুক্তি চায়। দেশের মানুষ আর আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায় না। দেশের মানুষ পল্লীবন্ধুর উন্নয়ন ও সুশাসনের রাজনীতি ফিরে পেতে চায়। দেশের মানুষ জাতীয় পার্টিকেই রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায়।’

শনিবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগদান অনুষ্ঠানে মো. মুজিবুল হক চুন্নুর হাতে ফুল দিয়ে অনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার বিশিষ্ট সমাজসেবক মো. মাশরেকুল আজম রবি (লিটন), মো. হাসান মিয়া, প্রকৌশলী শিষ ইবনে আজম ও ছাত্র নেতা মো. মুসা ইবনে আজম। জাতীয় পার্টিতে যোগ দেয়া নেতৃবৃন্দকে স্বাগত মো. মুজিবুল হক চুন্নু এসব কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় পার্টির নেতা মো. খলিলুর রহমান খলিল

অনুষ্ঠানে জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহবান জানান মুজিবুল হক চুন্নু।

অনুষ্ঠানে জাতীয় পার্টির নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, এডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জহরিুল ইসলাম জহির, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা নুরুল আজহার শামীম, হারুন অর রশীদ, এমএ কুদ্দুস খান, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান, মো. জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন খান, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান মিরু, যুগ্ম সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য আজহারুল ইসলাম সরকার, নজরুল ইসলাম, মাহমুদ আলম, সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মুহাম্মদ আবু ওহাব, নুরুজ্জামান লিটন, এডভোকেট নজরুল ইসলাম খান, ছাত্র সমাজের সাধারণ সম্পাদক মো. আশরাফ খান, ইঞ্জিনিয়ার তোফাজ্জল, রেজাউল ইসলাম।

যোগদানকারীদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন নাসির উদ্দিন জমাদ্দার, মিজানুর রহমান দুলাল, সাব্বির মৃধা, নূর মোহাম্মদ নুরু, মিরাজ শরীফ, আফসার উদ্দিন দীপু, মিরাজুল ইসলাম ফরাজী, কামাল হোসেন, মো. শাহ আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. বিল্লাল সরদার, মো. লিটন, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. জিয়াউর রহমান, মো. কামাল হোসেন, সেলিম ঘরামি, মো. শাহীন, মো. মামুন পঞ্চায়েত, মো. মনির, মো. রেজাউল, মো. সাইদুর, মো. শফিকুল ইসলাম, আব্দুল হক, মো. আল আমিন, মো. আলামিন হোসেন, মো. মিরাজ হোসাইন চৌধুরী।